Inspection

Knock!! Knock!!

Is someone is knocking my door??…….

“Hey! a calling bell is there, why are you knocking the door?” I am shouting in a drowsy voice.  

Just checking the time in my mobile..its only 6:30 in the morning.

Who need me at this time! It may be the car washing person, he always comes in wrong time and knocking wrong the door. But if it’s not him, then who???

I am feeling too lethargic to make out who it is!

Got it!  It is the little boy in the first floor, who always tries to come out from his home as he doesn’t prefer to be at his place.

Oh little baby! Please let me sleep. It’s too early to get up from bed.

I am just placing one pillow over my ear and trying for a second round nap.

OMG! What is it!!!

The knocking sound is repetitive and irritating.

I have no option left, but to get up from bed… 

The sound is not coming from the first floor; it’s from my balcony window staircase only.

Can anyone guess….what I am seeing now! I can guarantee….none can.

OMG…it’s a peacock, knocking the staircase window from my balcony.

Few days back a Moyna (Salik) got stuck inside my staircase and now a peacock outside the staircase! What a coincidence!

Don’t you think it’s really strange!!!

The bird community has sent the peacock just to check where Moyna has spent her night…, after all its Gurgaon, anything can happen here..

Ha Ha Ha Ha!

I am unable to control my smile with this unrealistic thought. 

Thank God! none can see me now, laughing madly without any reason.

I don’t want to waste any more time….

I want to capture this beautiful Peacock in my camera!

Please check the snaps below…

Released

I'm staying in a rented flat which is in 2nd floor of a 4 storied building in Gurgaon.

Nowadays I'm staying alone, as my wife went to her place.

Hey! Don't think I'm scared or doing something wrong in absence of my wife.

Listen the story……..

It was Friday and I was in a happy mood.

After returning back from office around 8.30 in the evening, switched on the light of the staircase to open the Entrance Door.

Oh No! what was that! I got scared while entering the room.

Oh! There was a small Moyna (Salik) bird.
It got scared of me too, so it started flying all over the staircase and I heard flapping sound of its wings.

Actually I saw it earlier in the morning when I was going to Office.

Somehow it entered in our staircase and got stuck, could not find the way out.

I tried to find a way out for Moyna.
The bird was even more scared with all my activities.
So I thought let it be like that, it will find its way out on its own and I left for Office.

The little bird really looked very exhausted and hungry in the evening. I felt the pain of the poor bird.

I called up my Mom to know what food can I give Moyna. As per her suggestion, I gave it some daal, murmura and some water. Then I left the place.

But I was curious to see its activity. So was looking through the window after a span of time.

Saturday morning I woke up early at 5 a.m. and opened the door and thought it might have gone by now.

To my utter surprise, the bird was still there- sitting outside the grill of my exhaust fan at kitchen.

So I whistled, it can go out through my Balcony.

You can't believe! The bird followed my note and came to my room and flew all around for some time and then flew through the Balcony.

Now this was really strange. It entered to my room again, flew over the Mother Teresa picture and then flew away.

Though it was too hot outside, I kept my balcony door open thinking it might come again.

Though I was enjoying its company, but i was more happy when Moyna was free from this preseason.

It made my day. I took some nice snaps, a nice memory and a good content for my Blog.
 :)  :)  :)

Declaration

All Writings before this are migrated from my Old Blog http://dezireoflife.blogspot.in/

I'm starting my new Blogging Chapter with this Page. Need all of your support as you did for DezireOfLife

Pee-পা-su

-এক বাঙ্গালীর বাঙালিপনা |

বিয়ের ২ মাসের মধ্যে আমার অবিবাহিত জীবনে একা থাকার সমস্থ অভেস গুলো যখন ঘেঁটে গেছে, অর্ধাঙ্গিনী তার বাপির হাত ধরে বাপের বাড়ি রওনা দিলেন| রাত্রিতে অফিস থেকে বাড়ি ফিরে দরজা নারা দিতে যখন দরজা খুললো না তখন মাথায় এলো দরজা খুলে হেলমেট আর ব্যাগ নেবার মানুষটি ভেতরে নেই | অগত্যা নিজেকেই চাবি খুলে প্রবেশ করতে হলো | এই প্রথম বার নিজের বাসস্থানটিকে অনেক বড় বড় মনে হয়েছিল | বিবাহ পরবর্তী এই একাকিত্য ঠিক মেনে নিতে পারছিল না মনটা | এক একটা সপ্তাহ সমাপ্তি কাটানো বেশ কঠিন হয়ে উঠছিল | এমন সময় মনে পড়ল রাজধানী তে ভ্রমন কালীন পরিচয় হওয়া ৩ বন্ধুর কথা | ফোন করতেই আমন্ত্রণ পাওয়া গেল | আমিও এটার জন্যই অপেক্ষা করছিলাম |

এক শনিবারের বিকেলে রওনা দিলাম অনির্বানদার বাড়ি | ধীরে ধীরে অনির্বানদার সব সাঙ্গপাঙ্গরাও হাজির হলো | আমার কাছে পুরনো বলতে অনির্বানদা এবং বিমান বাকি অভিক , গোগই , দৈপায়্ন (ডি  ঘোষ) আর তেম্বুর্নে এদের সাথে নতুন বন্ধুত্ব | আর এক পুরনো প্রেমিক বন্ধু সৌগত কোনো এক গোপন অসুস্থতার কারণে উডল্যান্ড হসপিটালে ভর্তি | তাই সে অনুপস্থিত | সুরু হলো রান্না আর গানের  আসর | রান্নার ফাঁকে অভিক এর গলার রবীন্দ্র সঙ্গীত, গোগই-এর গলায় পুরনো দিনের হিন্দী গান আসর জমিয়ে দিয়েছিল | এর সাথে আমরা যখন দু একটা ব্যান্ড এর গানে গলা মেলাবার চেষ্টা করছি, ডি ঘোষ এর চিতকার পুরো জিনিসটাকে একটা আলাদা মাত্রা দিচ্ছিল | মনে হছিলো সত্যজিত রায় বেঁচে থাকলে “গুপি গায়েন বাঘা বায়েন” সিনেমাটা আবার করতেন, সবই একই থাকত শুধু ভূত এর গলা টা ছাড়া | তবে নমুনা টির সাথে কেন জানি না সুকুমার রায় এর “পাগলা দাশু” এর সাথে খুব মিল পাছিলাম |

রাত্রিতে কাসুন্দি মিশ্রিত আলু ভাতে আর কচি পাঠার মাংসের সাথে ভাত এক আলাদাই আমেজ এনে দিল |

মনের মধ্যে বাঙালি ভাব জেগে উঠলো | আর উঠলো বাই তো মক্কা যাই| বসে বসে ঠিক হয়ে গেল রবিবার হজখাস আর চিত্তরঞ্জন পার্ক ঘুরতে যাওয়া|

রবিবার সকাল বেলা ফিরলাম অনির্বানদার বাড়ি থেকে| দুপুরের খাবার খেয়ে বসেছি |

ক্রিং ক্রিং ক্রিং

অনির্বানদা - “ কি রে শরীর ঠিক আছে তো?... আজ যাবি তো?”

“হাঁ, যাবনা মানে, সারে চারটে নাগাদ স্টেসনে পৌছে যাব |” – আমি |

ঠিক সময়ে ৩ জন আমি, অনির্বানদা আর অভিক পৌছে গেলাম সেকেন্দ্রাপুর স্টেসন, সেখান থেকে মেট্র তে  হজখাস| স্টেসন থেকে এক অটোরিক্সাতে রওনা দিলাম হজখাস ভিলেজ| রাস্তায় পড়ল জগন্নাথ দেবের মন্দির| অটো ড্রাইভারকে জিজ্ঞাসা করাতে বলল “পেসেঞ্জাররা আমাদের থেকে বেশী জানে, তাই আমরা কিছু বলি না”| এতদিন জানতাম ক্লাইন্টকে ইমপ্রেস করার জন্য বেশী বলতে হয়, এ তো দেখি উল্টো | যাই হোক পৌছালাম হজখাস ভিলেজ| কিন্তু কোনটা আসল ভিলেজ সেটাই খুঁজে পাছিলাম না|

হঠাথ চোখে পড়ল একটি লাল ছোট স্কার্ট পরা মেয়ে তার পুরুষ সঙ্গীর কাঁধে মাথা রেখে চলছে বা চলার চেষ্টা করছে আর সাথে চলছে তাদের ছোট খাটো কিছু কার্যকলাপ যেটা পথযাত্রী সবারই দৃষ্টি আকর্ষণ করছিল, আমরাও বাতিক্রম না| হঠাথ অনির্বানদা বলে উঠলো “ আমাদের লক্ষ্য হজখাস ভিলেজ , লক্ষ্যভ্রষ্ট হওয়া ভালো না|” অগত্যা গ্রুপ এর বয়জেষ্ঠর কথা তো মানতেই হয় | 

খুঁজতে খুঁজতে এক প্রান্তে গিয়ে পৌছালাম, সামনে এক কেল্লা এর মতন কিছু একটা দেখা যাচেছ৷ এক পুলিশকে জিজ্ঞাসা করাতে বললেন এটাই ভিলেজ | কথাটা ঠিক পছন্দ হলো না কারণ জায়গাটা আমাদের মন কে সন্তুষ্ট করতে পারে নি, তবে একটা জিনিস ছাড়া ;)| ফেরার পথে নজরে এলো এক বাগান, তার এক আরাম কেদারা তে বসে এক যুবক তার সঙ্গিনীকে গিটার শেখাচ্ছে | চারিদিকে তখন অন্ধকার ঘনিয়ে এসেছে শুধু এক কৃত্রিম আলো তাদের উপর পরছিল| এই আলো আঁধারী সত্যিই অসাধারণ লাগছিল| অনির্বানদা এগিয়ে গেল তার ক্যামেরা নিয়ে| আমিও থেমে থাকতে পারলাম না | অভিক আমাদের দুজনের কান্ড দেখতে লাগলো |

আমাদের পরবর্তী লক্ষ্য হলো চিত্যরঞ্জন পার্কে গিয়ে রাত্রের খাবার খেয়ে বাড়ি ফেরা |

চিত্যরঞ্জন পার্কে পৌছে “কাকু ৩ টে চা দেবেন” – অরিন্দমদা

“আমাকে একটা বিস্কুট দেবেন তো” – আমি

অভিক - “আমারও চাই|”

অনির্বানদা ও গলা মেলালো |

অনেক দিন পরে বাঙ্গালী কম দুধের চা আর বেকারী বিস্কুট যেন অমৃত|

অনির্বানদা আর অভিক এখানে পুরনো তাই চা কাকুর সাথে বিশেষ বন্ধুত্ত্ব| আমি এখানে নতুন, যেন চা কাকুর ও অথিথি| তাই আমার কাছে চা এর টাকা নিতে ও অস্বীকার করলো|

এই আন্তরিকতা আমাকে আরো আবেগ প্রবন করে তুলল|

কাছেই কালী মন্দির, সেখানে পৌছে দেখলাম বাচ্চা দের একটা অনুষ্ঠান হচ্ছে | ১ বছরের দেল্হী জীবনে এই প্রথম এরম অনুষ্ঠান দেখলাম| আমার উতফুল্ল মনের মধ্যে বাঙ্গালী মিটার টা বেড়েই চলেছিল| বেশ কিছুক্ষণ কাটিয়ে এবার রাত্রির খাবার পালা|

অন্নপূর্ণা হোটেলে পৌছালাম |

“দাদারা কি খাবেন? ইলিশ মাছের পেসাল থালি আছে, দেব নাকি?”

“আর দেরী কেন দিয়ে দাউ” – অভিক |

ইলিশ মাছ, মুড়ি ঘন্ট আর ঝুরি ঝুরি আলু ভাজা দিয়ে ভাত |  পেটপুজো টা ভালই হলো |

কিন্তু হলো এক সমস্যা| আমি কড়ি আঙ্গুল দেখালাম|

অনির্বানদা - “এটা তো সত্যিই সমস্যা | আমি এখানে কোনো সুলভ কম্প্লেক্স দেখি নি| আজতো তোকে পুরো বাঙ্গালী ই হতে হবে| আই আমার সাথে|”

একটা গলি রাস্তার ধরে এক থাম্বা দেখিয়ে বলল “যা, কাজ টা সেরে ফেল| আমি আর অভিক দুজনে দু দিকে নজর রাখছি|”

আমি একটু ইতস্তত করছিলাম দেখে অনির্বানদা বলল “কি রে, যা!”

“ধরা পড়লে কান ধরে উঠবস করাবে না তো আবার” – আমি|

প্রথমে একটু ইতস্তত করলেও তলপেটের চাপে এগিয়ে যেতেই হলো|

অতি সাবধানে কাজটুকু সেরেই দে ছুট| ছুটতে ছুটতে ভাবলাম আজকের দিনটা এটার জন্যই পূর্ণ হলো|

ষোলআনা বাঙালিয়ানা|

Transition

“What are you doing on 14^th Feb’12” my Manager asked me.

“Nothing Sir” – I replied.

“So can I schedule a training session for you on that day?” Manager asked looking at his Laptop.

“Sure” – I said.

Manager: “Don’t you have any plan for the Day… That’s the Valentine Day… Think twice…”

Me:  “Yes Sir… I know… I’m Free… I don’t have any…….”

“Ha ha ha” – Manager – “OK… You can Go”

I give smile and come back to my seat. You may think it’s not a situation to smile. But It’s me always with a smiley Face J.

Suddenly I got a call from my Mom “We got a Sommondho today. We came to know She is beautiful and from a Cultured Family and your Father like the place where from She is.”

“Maa please stop believing on other’s opinion and I’m not going to marry the Place. See the Pic, If you Like go and visit her Family and then let me know. And yes before planning to visit her please let me see her Pic.”

You may be thinking I’m so rude on my Mom. Actually I was fed up with the same sentence.

Coming back from Office I got the Bharatmatrimony ID of that Girl from my Dad.

“She is not Bad” I said over phone.

“Can we proceed?” – Dad.

“Yeah Sure” - I mused.

After few days My Parents and Uncle visited her Family. In the evening I got a brief description. According to my Uncle they all liked her. Now it’s my turn to visit her.

I’m in Delhi. So need minimum 1 Week leave to do all those activity. I asked my Manager for leave.

“Is there anything Special Occasion?” – Manager.

“No. It’s Personal.” 

“It’s OK. But I had scheduled your training on 14^th Feb.” – Manager.

“Yes I know. I’ll be back before that.” – I replied.

I got the leave and went to my Village in West Bengal. Next to next day Me my 85years old Grandfather and my one aunt went to visit her.

It’s the most interesting part of the story and filmy too. I was too excited and getting the feel like Shaid Kapur in the movie “Vivah”.

She had completed 6^th year in Classical Music. So it was a kind of mandate to listen a song from her. She sang a Tagore song “Ghorete vromor elo gun gunie”.

My Grandfather appreciates her song selection. She was shy so after a smile puts her head down.

I got a chance to talk to her personally. I took a snap in the mean time. Please don’t ask what I asked and what she asked me… J

At the end my Grandfather asked me about the result. I gave a smile. I think that was sufficient to understand.

After that they visited my home and when both the family agrees to proceed I was looking for her Phone number.

It was a bit difficult until or unless her Mom called me from her phone.  I got the number as well as the Green Signal.

Today it is 13^th Feb’12. Now I have someone to wish me Valentine Day.

“Cring Cring Cring” – Hey my phone is ringing. It’s from her.

I’m not going to share what I’ll be talking over phone.  :-P

“Cring Cring Cring” – “Hello D…..”

Hey it's Personal... Stop listening me now... I'm putting my pen down… Bye J

Power of Indian Railway Ticket

What India thinks today the World will think tomorrow..

I don’t know whether it’s true or false..

But I can say Indians think themselves to be clever than others. They use their brain to fulfill their intention anyhow.. You may think what has happened to me.. Why I’m speaking so..

I want to share A short funny Fact...

Few days ago 3 young folks came from Mumbai to Dallas.. Everyone who comes from India wants to get a flavor of the US..  J They are also not any exception..

So they went to visit an Adult Restaurant.. I’m saying Adult Restaurant: because the Food is served by few scantily clothed young girls.. J the Young generation like this environment.. But a strict rule is that You will have to be above 18 to enter.. To prove it You may have to show your Identity..

but this was not known to them.. And they were asked to show their ID CARD before entering the Restaurant..

One had his Passport with him.. One had his Driving License.. And the 3^rd had no ID Proof.. So what to do.. It was very difficult for them to go back to room from the gate of Heaven (According to them).. He checked his wallet many a time.. But alas.. No ID Proof..

Suddenly one idea comes to his mind.. He shows one of his old Train Tickets as Id card..

the Receptionist gets confused with his ID Card.. She call her Manager..

the Manager comes out and asks, “What is this?”

He says, “It’s my ID Card issued by India Government. See its written Indian Rail over it.”

“But where is your Photo over it?” – Manager.

Oh That’s a mistake..

He searches his wallet again and got one old passport photo.. He shows it and says, “It was unstuck.”

Somehow the Manager believes that. “But where is your Date of Birth?” – Manager.

Now it’s a real problem.. What to do? What to do?

He took the Ticket from Manager.. And searches for his answer.. Suddenly he finds a number ..

“See, What is it written here?” – 3^rd Boy.

“24” – Manager.

“Yeah, this is my age. Many Indians don’t want to disclose their DOB so the India Government puts age in case of DOB for them.” – 3^rd Boy.

the Manager gets more confused but lets them go inside..

They should thank Indian Railway Ticket.. J

I don’t know whether Manager was a fool or fooled them to get his business done..

and i don’t want to pressurize my brain on this matter.. Because I enjoyed the fact.. That’s all for me.. J

Dream..

Dream, Swapno ke na dekhe.. Ami to Swopno dekhte bes valo basi.. Swopne nijeke harie fele abr khuje pabar anondo e alada.. R nijer na puron houa eche gulo Swopne puron korar eche kar na thake..
Kemon jeno jotil hoye gelo..Tai na??

Chotto ekta golpo boli..

14^th Jan’2011, Officer kaj motamuti ses.. Emon somoy Frankie chat e ping korlo..

Bollo, “Hey I hear you are coming at the end of the month, Are you Exited or Scared?”

Ami to dutoi excited o Scared o.. Ami bollam, “Both, And it’s like my dream comes true”

Kotha ta Frankie er kache khanik ta hasyokor laglo.. Se duto Smily pathie bollo, “Can it be a Dream for anyone”

Ami ektu ghabre gelam.. Vablam eta ki karo Dream hote pare na..

Manus to choto boro onek swopno dekhe .. 

R boro swopner vire choto swopno gulo harie jai..

Kintu eta o amar boro swopner dole.. Hoyto Frankie er ro boro Swapner vire harie geche..

Ei guru gomvirota ke hotate ektu Etihas tana jak..

Tokhon ami onek choto.. amar barir pechon dike khamar bari te khela kortam parar cheleder sathe..









khela sese pukur ghate hat pa dhuye bari firtam..

Ferar pothe deul khuro pona khuro der sathe majhe majhe ektuu adda o mere nitam.. Ei prosonge bole rakhi ora amader barir Goru, chasbas dekhasuno korto.. R gramer vasai 'khuro' bolte kaka(Uncle) bojhai..

Ora porasuna koreni.. Tai oder mone onek proshno..Ar sei sob proshner utoor dite amr bes valo lagto.. Asole ei chotto cheletar bani sonar moto r keu e chilo na tokhn..

R tader proshner utttor dite giye kokhono kokhono kolponar o asroy nite hoto chele take.. Emon onek kichui chilo ja sudhu kolpobigyaner golpo boy e pore imagine kora.. Khuro ra sesob montromugdhyer moto sunto..

Erom e ekdin bikel bela Deul khuro bollo, "vaipo(Nephew), Amerika ki onek dur, Tumi kono din America jabe na?"

Er uttor ta amr thik mone pore na..
Tobe aaj mone hoy etai hoyto amar Amerika asar swopno dekhar sutropat.. J
Chakri sutre ekhn amake besir vag somoytai Kolkata te thakte hoi.. Mase ba du mase ekbar bari jai.. Barir loker sathe tarao opekhya kore amr bari ferar jnyo.. Opekhya kore amr theke golpo sonar jnyo..
Tobe ebar bari fire Amerika r golpo bolte r Kolpobigyan er ashroy nite hobe na.. Borong amr priyo Nikon D3000 camera amr golpe masala r kaj korbe ..

Tai ekhn Kobir Suman er ekta ganer koli mone pore.. "Hal chero na bondhu borong kontho charo jore tomai ami dekha hobei onyo ganer vore"  J